EVERYTHING ABOUT QURAN SHIKKHA

Everything about Quran shikkha

Everything about Quran shikkha

Blog Article

৮. ক্রিয়াবাচক আরবি শব্দের প্রকারভেদ ও ব্যবহার

এই নির্দেশনা আমাদের শেখায় যে কুরআনের প্রতিটি অংশ শুদ্ধভাবে উচ্চারণ করা জরুরি। শুদ্ধ উচ্চারণ ছাড়া কুরআনের অর্থ পরিবর্তিত হতে পারে, যা ইসলামের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক। মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন: ধাপে ধাপে গাইড

Your browser isn’t supported any longer. Update it to find the finest YouTube knowledge and our most current features. Learn more

দ্বিতীয় সপ্তাহে সূরা ফাতিহা এবং কয়েকটি ছোট সূরার অনুশীলন শুরু করুন। আপনি চাইলে একটি নির্দিষ্ট সময় বেঁধে প্রতিদিন সূরা পড়ার চেষ্টা করতে পারেন। সপ্তাহ ৩: ধীরে ধীরে বড় সূরাগুলোতে অগ্রসর হোন

মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন

ছিফাতের বিবরণ: কুরআন তেলাওয়াতের সৌন্দর্য

اِقْرَؤُوْا الْقُرْاٰنَ فَاِنَّهٗ يَأْتِىْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ شَفِيْعًا لِّاَصْحَابِه – مسلم

             হিদায়াতের এই কিতাব আল -কোরআন শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের উপরে ফরজ করা হয়েছে। নিম্নে আল-কোরআন শিক্ষা করার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেআলোচনা করা হলো আল-কোরআন শিক্ষা করা ফরজ আল-কোরআনের প্রথম বাণী হচ্ছে, ‘পড় তোমার প্রভুর নামে যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা আলাক-১)

Assalamua'laikum.Might Allah's direction be upon us all. I'm not a qari. But, I listen to Quran recitations from the qari es. In terms of I am concerned about tajweed even though recitation, the trainer wants to improve his personal tajweed.

কুরআন শেখার সহজ উপায় গুলির মাঝে একটি অত্যন্ত সহজ উপায় রয়েছে! বর্তমান সময়ে পবিত্র কুরআন শেখার প্রেক্ষাপটে সর্বশেষ এবং সবচেয়ে সহজ উপায় হল অনলাইন কোর্স করা। আপনি যদি স্বল্প সময়ে দৃঢ়তার সহিত ঘরে বসেই কুরআন মাজীদ তেলাওয়াত শিখতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে সেরা হবে অনলাইন কোর্স করা। অনলাইন করছে আপনি উপযুক্ত মেন্টরের গাইডলাইন পাবেন একই সাথে নিজেকে যাচাই-বাছাই করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কুইজে অংশ নিতে পারবেন সব মিলিয়ে আপনি খুব সহজে কুরআন মাজীদ শিখতে পারবেন। 

Your browser isn’t supported any more. Update it to get the greatest YouTube practical experience and our most current capabilities. Find out more

             মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পাঠিয়েছেন। এসকল নবী -রাসূলদেরকে গাইডবুক হিসেবে সহীফা ও কিতাব দিয়েছেন। এসব কিতাব সমূহের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ কিতাব হচ্ছে আল-কোরআন। পূর্ব পূবর্বর্তী কিতাবসমূহের উপরে ঈমান আনা এবং আল-কোরআনকে মেনে চলা মুসলিমদের উপরে আল্লাহ তায়ালা ফরজ করেছেন। আল-কোরআন এসেছে বিশ্ব মানবতাকে হিদায়াতের সঠিক পথের সন্ধান দেয়ার জন্য। আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘রমযান মাস, যাতে কোরআন নাযিল quran shikkha করা হয়েছে মানুষের হিদায়াতস্বরূপ এবং হিদায়াতের সুস্পষ্ট নিদের্শনাবলী ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে।’ (সূরা আল-বাকারা-১৮৫)

রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

             আল-হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ‘হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলসূ (সা.) বলেছেন, জ্ঞান অর্জন করা প্রত্যেক মুসলমানের উপরে ফরজ।’ (সূনান ইবনে মাজা) জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি আল-কোরআন শিক্ষা করাও প্রত্যেক মুসলমানের উপরে আল্লাহ ফরজ করে দিয়ে ছেন। রাসূল (সা.

Report this page